প্রিন্ট এর তারিখঃ সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৫, ২:৪২ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ অগাস্ট ৬, ২০২৫, ২:১৬ পি.এম
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিজয়ের বর্ষপূর্তিতে এড. মতিনের বিপ্লবী অভিব্যক্তি

নিজস্ব সংবাদদাতা:
“আজ ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের এক বছর পূর্তি। গত বছরের এই দিনে বাংলাদেশ জেগে উঠেছিল এক নতুন ভোরে, যখন খুনি হাসিনার ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের অবসান ঘটিয়ে ছাত্র-জনতা ও বিএনপির সম্মিলিত আন্দোলন বিজয়ের পতাকা উড়িয়েছিল। এই বিজয় কেবল কোনো রাজনৈতিক পালাবদল নয়, এটি ছিল তিরষ্কৃত এক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার সর্বাত্মক রায়। দীর্ঘ পনেরো বছর ধরে শেখ হাসিনা এদেশের মানুষের বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছিল, ভোটাধিকার হরণ করেছিল, বিচার বিভাগকে দলীয়করণ করেছিল, গুম-খুনকে করেছে নিত্যদিনের বাস্তবতা। সেই ভয়ংকর দুঃশাসনের মূলোৎপাটন করেছে দেশের সাহসী ছাত্রসমাজ, শ্রমজীবী মানুষ ও দেশের মাটি ও মানুষের দল—বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। এই ঐতিহাসিক আন্দোলনে ছাত্র-জনতার পাশাপাশি বিএনপি ছিল মূল চালিকাশক্তি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের দুরদর্শী নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় আন্দোলন পেয়েছে সঠিক কৌশল, দিকনির্দেশনা ও বিজয়ের আত্মবিশ্বাস। ইউনিয়ন থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিএনপির নেতা-কর্মীরা রাজপথে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল, শহীদ হয়েছেন অনেকে,কেউ পঙ্গুত্ববরণ করে কাতরাচ্ছেন, কারাবরণ করেছেন অসংখ্য। আজকের এই দিনে আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাই সব শহীদদের প্রতি, শ্রদ্ধা জানাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সাহসী তরুণদের প্রতি। ৫ আগস্ট আমাদের জন্য শুধু একটি দিন নয়—এটি একটি প্রমাণ, যে জনগণের শক্তির সামনে কোনো ফ্যাসিস্ট শক্তিই টিকতে পারে না। এই বিজয় ধরে রাখা, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করা এবং একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করাই এখন আমাদের মূল দায়িত্ব। জয় হোক শহীদদের, জয় হোক তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের!” — আলহাজ্ব এড. মতিউর রহমান মতিন সাবেক সভাপতি, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি, বন্দর থানা জাসাস
প্রকাশক ও সম্পাদক: সাব্বির আহমেদ সেন্টু সম্পাদক: সাব্বির আহমেদ সেন্টু নির্বাহী সম্পাদক: ডিএম মাইনউদ্দিন আহাম্মেদ ঠিকানা: ৩৭/২ জামান টাওয়ার, কালভার্ট রোড, পুরানা পল্টন, ঢাকা।