বিশেষ সংবাদদাতা:
খন্দকার মোঃ মাহমুদুল হাসান আরমান: এক রাজনৈতিক ও পারিবারিক ইতিহাস
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে কিছু পরিবার রয়েছে যারা দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। খন্দকার মোঃ মাহমুদুল হাসান আরমান এমনই একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য, যিনি নিজেও সক্রিয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতে চান।
ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক শেকড়
আরমান সাহেবের পারিবারিক ইতিহাস ঘাটলে বোঝা যায়, তিনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়। জিয়াউর রহমানের দাদা মৌলভী কামালউদ্দিন মন্ডল ছিলেন এই পরিবারের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। কামালউদ্দিন মন্ডলের বড় ছেলে ধনী মোহাম্মদ মন্ডলের একমাত্র কন্যা নুরুন্নেসা হলেন আরমান সাহেবের নানি। অন্যদিকে, কামালউদ্দিন মন্ডলের চতুর্থ ছেলে মনসুর রহমান ছিলেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দাদা। এই সম্পর্ক অনুযায়ী, আরমান সাহেব শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আপন জেঠাতো নাতি এবং দেশনায়ক তারেক রহমানের ভাগিনা।
খন্দকার মোঃ মাহমুদুল হাসান আরমান: এক রাজনৈতিক ও পারিবারিক ইতিহাস
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে কিছু পরিবার রয়েছে যারা দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। খন্দকার মোঃ মাহমুদুল হাসান আরমান এমনই একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য, যিনি নিজেও সক্রিয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতে চান।
ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক শেকড়
আরমান সাহেবের পারিবারিক ইতিহাস ঘাটলে বোঝা যায়, তিনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়। জিয়াউর রহমানের দাদা মৌলভী কামালউদ্দিন মন্ডল ছিলেন এই পরিবারের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। কামালউদ্দিন মন্ডলের বড় ছেলে ধনী মোহাম্মদ মন্ডলের একমাত্র কন্যা নুরুন্নেসা হলেন আরমান সাহেবের নানি। অন্যদিকে, কামালউদ্দিন মন্ডলের চতুর্থ ছেলে মনসুর রহমান ছিলেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দাদা। এই সম্পর্ক অনুযায়ী, আরমান সাহেব শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আপন জেঠাতো নাতি এবং দেশনায়ক তারেক রহমানের ভাগিনা।
রাজনৈতিক অভিজাত বংশধারা
শুধু জাতীয়তাবাদী পরিবারের অংশ হওয়াই নয়, আরমান সাহেব সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় উত্তরাধিকারও বহন করেন। তিনি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের প্রয়াত সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজুল ইসলামের জামাতা। কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম একজন নিবেদিতপ্রাণ মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ লড়াই করেন এবং স্বাধীনতার পরেও জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
রাজনীতিতে পদচিহ্ন
একজন মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে, আরমান সাহেব নারায়ণগঞ্জ-৫ (সদর-বন্দর) আসনে বিএনপির প্রার্থী হতে চান। তাঁর রাজনৈতিক ও পারিবারিক পরিচয় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে তাঁকে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিএনপি’র জাতীয়তাবাদী চেতনা ও গণতন্ত্রের আদর্শকে ধারণ করে তিনি নিজেকে জনগণের জন্য নিবেদিত করতে চান।
খন্দকার মোঃ মাহমুদুল হাসান আরমান শুধু একটি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান নন, বরং জাতীয়তাবাদী ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বয়ে চলা এক প্রজন্মের প্রতিনিধি। তাঁর পারিবারিক ইতিহাস, রাজনীতির প্রতি নিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ তাঁকে ভবিষ্যতে আরও বড় রাজনৈতিক ভূমিকা পালনের জন্য তৈরি করেছে। এখন সময়ই বলে দেবে, তিনি কতটা সফলভাবে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন।
Leave a Reply